বীর বাঙ্গালীর পণ, মরিলে মরিব তবু খাইব ত্রাণ । - TutorBD
SUBTOTAL :

Follow Us

বীর বাঙ্গালীর পণ, মরিলে মরিব তবু  খাইব ত্রাণ ।

বীর বাঙ্গালীর পণ, মরিলে মরিব তবু খাইব ত্রাণ ।

Short Description:

Product Description

বঙ্গবন্ধুর বলে যাওয়া চাল চোর বাংলাদেশ থেকে হারিয়ে যায়নি , এরা এখনও পর্যাপ্ত পরিমাণ আছে। 

বাঙ্গালীদের কিছু কিছু কাজ দেখলে , নিজেকে বাঙ্গালী বলতে ঘৃণা হয়।আমাদের মত মূর্খ জাতি সারা দুনিয়ায় আর দুই একটা খুঁজে পাওয়া মুশকিল। যেখানে সবাইকে বলা হচ্ছে , হোম কয়ারাইন্টাইনে থাকতে, সেখানে ত্রাণ দেওয়া-নেওয়া  হচ্ছে হাজার মানুষ কে এক জায়গায় একত্র করে, এভাবেই আমরা সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখছি,।আর  সরকার ত্রাণ বিতরণের বিষয়  দিকনির্দেশনা কি দিয়েছে?  তা আমার বোধগম্য নয়।আর যারা ত্রাণ দেয় তারা কি বোঝেনা ?, ত্রাণ যদি এভাবে দেয়া হয়  তাইলে  সামাজিক দূরত্ব আর হোম কয়ারেন্টাইন পালন করা যায় কিভাবে ? ত্রাণ বিতরকদের কথা নাই বলি, আমাদের নেতা গুলা তো আরো  মহান, তারা প্রধানমন্ত্রীর আদেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে গিয়ে , কয়ারেন্টাইন আর সামাজিক দূরত্ব সঠিক ভাবে পালন করতে তো ত্রাণের চাল খাটের তলে , মাটির তলে  গুদাম করছে,। এরা এমন পাবলিক , এরা যদি পারত  ত্রাণের চাল মঙ্গল গ্রহেও  লুকাইত।হয়ত কুকুরও এদের  দেখে হাসে আর বলে  , "আল্লাহ আমাগো কুত্তা বানাইয়া ভালো করছে তার পরও চাল চোর  বানাও  নাই"।। আমাদের দেশের অবস্থা যখন ইতালি, স্পেন, যুক্তরাষ্ট্রের মত হবে তখন আমাদের টনক নড়বে, তার আগে নয়।তার পড় আমরা ঘরে ডুকব,  তার আগে নয়। আমাদের আঞ্চলিক ভাষায় একটা কথা আছে, " ঘি মাখলেও কুত্তার ল্যাজ সোজা হয় না।"   যাদের হাতে ত্রাণ বিতরণের দায়িত্ব পরেছে এইলোকগুলাই  হয়ত একদিন কুত্তার মত আমাদের দুয়ারে দুয়ারে  ভোট ভিক্ষা চাইতে গিয়েছিল, আজ যারা তাদেরকে নেতা বানাইছে, তাদেরকে লাইনে দার করিয়ে ত্রাণের নামে ভিক্ষা দিচ্ছে। আর আমরা বীর বাঙ্গালীরা , এক কাপ চা খাইয়া মূল্যবান ভোট চাল চোরদের দিয়া ,  এখন লাইনে দাঁড়াইয়া বুক ফুলিয়ে হাসি মুখে ভিক্ষা নিচ্ছি আর সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখছি।  পরিশেষে একটা কথাই বলতে হয় ," হে বাঙ্গালী, তোরা শিক্ষিত  হওয়ার আগে মানুষ হ' "


0 Reviews:

Post Your Review